বাংলাদেশ প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রকাশিত সর্বশেষ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে যোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে ডাকযোগে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। যারা সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি একটি চমৎকার সুযোগ। বাংলাদেশ প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি সংস্থা, যা প্রশাসনিক মামলার আপীল নিয়ে কাজ করে।
প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে চাকরি করার মাধ্যমে আপনি কেবল আর্থিক নিরাপত্তা পাবেন না, বরং আপনার পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের অসাধারণ সুযোগও তৈরি হবে। নিচে প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে চাকরি করার প্রধান কারণসমূহ তুলে ধরা হলো:
প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫
প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তে চাকরি পাওয়া মানেই স্থায়ীত্ব ও আর্থিক নিরাপত্তা। প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে কাজ করলে চাকরির ধারাবাহিকতা নিশ্চিত থাকে এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তার প্রয়োজন হয় না।
প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে চাকরির গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য | |
প্রতিষ্ঠানের নাম | বাংলাদেশ প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল |
জবের ধরন | সরকারি চাকরি |
প্রার্থীর ধরন | নারী ও পুরুষ |
পদের সংখ্যা | বিপুল পদে |
পড়াশোনার যোগ্যতা | ৮ম, এসএসসি, এইচএসসি ও স্নাতক সমমান পাশ |
বেতন/সম্মানী স্কেল | নিম্নে অফিশিয়াল নোটিশে দেখুন |
আবেদনের বয়সসীমা | ১৮ থেকে ৩০ বছর |
আবেদনের মাধ্যম | ডাকযোগের মাধ্যমে কাগজ-পত্র জমা দিতে হবে |
নতুন চাকরি সাইট | JobCircularPro.com |
আবেদন শেষ তারিখ | ২০-০১-২০২৫ ইং |
প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে চাকরি
প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালের এই চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে আপনার ক্যারিয়ার গঠনের একটি দারুণ সুযোগ হতে পারে। যোগ্য প্রার্থীরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আবেদন করে নিজেদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে বিজ্ঞপ্তির চিত্র ভালো করে দেখুন। আপনার যদি আরও তথ্য বা সাহায্য প্রয়োজন হয়, আমাদেরকে জানাতে পারেন!
পদের নাম এবং সংখ্যা
পদের নামঃ বেঞ্চ সহকারী
পদের সংখ্যাঃ -০১ টি
পদের নামঃ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদের সংখ্যাঃ -০১ টি
পদের নামঃ গাড়ীচালক
পদের সংখ্যাঃ -০১ টি
পদের নামঃ অফিস সহায়ক
পদের সংখ্যাঃ -০৩ টি
আবেদনের সময়সীমা: ২০-০১-২০২৫ তারিখ।
বয়সসীমাঃ সাধারণ প্রার্থীদের জন্য: ১৮-৩০ বছর কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ ৩৫ বছর।
আবেদনের নির্দেশনা
১. আবেদনপত্র যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে।
২. নির্ধারিত সময়ের পরে প্রাপ্ত আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না।
৩. খামের ওপর পদের নাম স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
৪. আবেদনপত্রে মোবাইল নম্বর ও ই-মেইল ঠিকানা সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে।
Administrative Appellate Tribunal Job Circular 2025

প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে চাকরি কেন করবেন?
সরকারি পে-স্কেলের অধীনে প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। ট্রাইব্যুনালে কাজ করার মাধ্যমে আইনি জ্ঞান ও প্রশাসনিক দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ মেলে। বিভিন্ন জটিল কেস নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে পেশাগত অগ্রগতি নিশ্চিত করতে সহায়ক। সরকারি চাকরি একটি সম্মানজনক পেশা। প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে চাকরি করলে সমাজে একটি বিশেষ মর্যাদা পাওয়া যায়, যা অন্য কোথাও সহজে পাওয়া সম্ভব নয়।
প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল একটি বিচারিক প্রতিষ্ঠান হওয়ায় এখানে কাজের পরিবেশ অত্যন্ত স্বচ্ছ এবং সুশৃঙ্খল। যারা ন্যায়বিচারে বিশ্বাস করেন, তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ কর্মক্ষেত্র।সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো এখানে কর্মপরিবেশ অত্যন্ত সহায়ক এবং বন্ধুত্বপূর্ণ। এটি কাজের প্রতি মনোযোগ বাড়ায় এবং কর্মজীবনের মান উন্নত করে।
আপিল ও প্রশাসনিক বিষয়ের গভীরে প্রবেশ করার মাধ্যমে এখানে কাজ করলে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ মেলে। এই অভিজ্ঞতা পরবর্তী ক্যারিয়ারে অত্যন্ত মূল্যবান।
সরকারি চাকরির একটি বড় সুবিধা হলো অবসরের পরে পেনশন এবং অন্যান্য সুবিধা পাওয়া। এটি ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে নিয়মিত পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে। কর্মদক্ষতার ভিত্তিতে এখানে দ্রুত ক্যারিয়ার অগ্রগতি সম্ভব।সরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার মাধ্যমে দেশ ও জনগণের সেবা করার সুযোগ মেলে। এটি একজন পেশাদারের জন্য গর্বের বিষয়।
প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনালে চাকরি কেবল একটি পেশা নয়; এটি একটি দায়িত্ব এবং সম্মানের বিষয়। আর্থিক নিরাপত্তা, পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন এবং সামাজিক মর্যাদার জন্য এটি একটি আদর্শ কর্মক্ষেত্র।
আপনি যদি ন্যায়বিচারে বিশ্বাস করেন এবং একটি স্থায়ী ও মর্যাদাপূর্ণ চাকরি চান, তবে প্রশাসনিক আপীল ট্রাইব্যুনাল হতে পারে আপনার ক্যারিয়ারের সেরা পছন্দ।